কক্সবাজার মহেশখালীর হাফেজ আব্দুল গফুর হত্যা আসামী কাশেম নূরীকে গ্রেফতার

সিটিভি নিউজ।।      ফরহাদ রহমান  সংবাদদাতা কক্সবাজার  জেলা====
২১ মে ২০১১ তারিখ রাত অনুমান ২১.৩০ ঘটিকায় স্থানীয় বিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের লোকজন মুক্তিযুদ্ধে কক্সবাজার জেলার প্রথম শহীদ মোঃ শরীফ চেয়ারম্যানের আপন ভাতুষ্পুত্র কোরআনে হাফেজ মৌলভী আব্দুল গফুরকে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। হত্যাকান্ডের পর হাত দিয়ে টেনে মৃতদেহের মগজ বের করে নেওয়ার মতো নৃশংস ঘটনা সে সময়ে গণমাধ্যমে গুরুত্ব সহকারে প্রচারিত হলে খুনিদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সোচ্চার হন সচেতন মহল। নিহত কোরআনে হাফেজ মৌলভী আব্দুল গফুর কক্সবাজার জেলার মহেশখালী থানাধীন কালামারছড়া ইউনিয়নের মোহাম্মদ শাহ ঘোনা এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। ঘটনার দুই দিন পর গত ২৩ মে ২০১১ তারিখে নিহতের ভাই জাফর আলম বাদী হয়ে ২৩ জন আসামীর নাম উল্লেখ করে এবং অপর ১০/১২ জন অজ্ঞাতনামা আসামীর বিরুদ্ধে এ সংক্রান্তে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
বর্ণিত হত্যাকান্ডে দায়েরকৃত মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামী কাশেম নূরীকে গ্রেফতারে র‌্যাবের অভিযান পরিচালনা অব্যাহত ছিল। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২০ মার্চ ২০২৪ তারিখ অনুমান ০১.৩০ ঘটিকার সময় কক্সবাজারের চকরিয়া থানাধীন শাহ উমর নগর এলাকা থেকে মামলার অন্যতম আসামী কাশেম নূরী (৪০), পিতা-জালাল উদ্দিন, সাং-মোহাম্মদ শাহঘোনা, কালারমারছড়া ইউনিয়ন, মহেশখালী, কক্সবাজার’কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় র‌্যাব-১৫ এর আভিযানিক দল। গ্রেফতারকৃত কাশেম নূরীকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, সে ঘটনার পরপরই গা ঢাকা দিয়ে বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপনে অবস্থান করছিল। এ সময় সে নিজেকে বাঁচাতে কখনও ফেরিওয়ালা, কখনও মৎস্যজীবীসহ নানান ছদ্মবেশ ধারণ করে আইনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে কাটিয়ে দেয় দীর্ঘ ১৩টি বছর।
গ্রেফতারকৃত আসামী সংক্রান্তে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।সংবাদ প্রকাশঃ ২১০৩২০২৪ ইং সিটিভি নিউজ এর  (সংবাদটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে দয়া করে ফেসবুকে লাইক বা শেয়ার করুন) (If you think the news is important, please share it on Facebook or the like>  See More =আরো বিস্তারিত জানতে ছবিতে ক্লিক করুন

(সংবাদটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে দয়া করে ফেসবুকে লাইক বা শেয়ার করুন)
(If you think the news is important, please like or share it on Facebook)
আরো পড়ুনঃ