সকল সম্পওি আত্নসাৎ করার লক্ষ্যেই নির্মমভাবে নির্যাতন করে, অন্যায়ভাবে আমাকে পূর্নতা মাদক নিরাময় কেন্দ্রে দিয়ে গেছে

সিটিভি নিউজ।।    আমার বাবার সকল স্থাবর অস্থাবর সম্পওি আত্নসাৎ করার জন্য  তিনজন ব্যক্তি  নির্মমভাবে নির্যাতন করে  আমার বাবকে, অন্যায়ভাবে আমাকে পূর্নতা মাদক নিরাময় কেন্দ্রে আটকে রেখেছে। আমার বাবা আমাকে দেখে চিৎকার করে এসব কথা বলতে থাকে , যে কোন মূল্যে তুমি আমাকে এখান থেকে ছাড়িয়ে নাও না হয় তারা আমাকে হত্যা করে ফেলবে । গত ৫ নভেম্বর বিকেলে কুমিল্লা প্রেসক্লাবে এসে সাংবাদিক সম্মেলনে  এমন অভিযোগ করেছেন কুমিল্লা ঝাউতলার বাসিন্দা মোসা: শামীমা শাম্মী। তিনি আরো বলেন   আমার পিতার নাম এ কে এম হুমায়ুন কবির। সাং- ঝাউতলা হোল্ডিং নং ১০২৮/২ (১নং কান্দিরপাড়) খাজা নিজামুদ্দিন সড়ক, থানা – কোতয়ালী, জেলা কুমিল্লা ।

অভিযোগ করে বলেন   যে, গত ২৭.১০.২০২০ইং তারিখে আমার বাবা এ কে এম হুমায়ুন কবির দুপুর আনুমানিক ১২ টার সময় বাসা থেকে পুলিশ লাইন চৌমুহনীর উদ্দেশ্যে বের হয়। দুপুর ২ ঘটিকা পর্যন্ত বাসায় না আসলে আমি আমার বাবার ব্যবহৃত ২টি মোবাইল নাম¦ারে ০১৭১১৯৮৭৬,০১৮৪২-১১৯৪৭৬ যোগাযোগ করার চেষ্টা করি। তারপর দেখি, তার ব্যবরিত দুটি মোবাইল নম্বরই বন্ধ।

তারপর আমি আমাদের আতœীয় স্বজন বন্ধু বান্ধব সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজ খবর নেই, কোন সন্ধান না পাওয়ায় গত ২৯.১০.২০২০ ইং তারিখে আমার বাবাকে খুজে পাওয়ার জন্য কুমিল্লা কোতয়ালী মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করি।

আমার দায়ের করা জিডির দায়িত্ব দেওয়া হয় কান্দিরপাড় ফাাঁড়ির এস আই আব্দুর রহিম কে, আমি এস আই আব্দুর রহিমের সাথে যোগাযোগ করে আমার বাবা কে হত্যার উদ্দেশ্যে গুম বা অপহরন করতে পারে সম্ভাব্য তিন জনকে সনাক্ত করি ।

যথাক্রমে তারা হলেনঃ
(১) তানিমুল কবির (৩৬) পিতা: এ.কে.এম হুমায়ুন কবির ১০২৮/২ আজিজ ফয়জুন্নেসা
টাওয়ার (৫ম তলা) ঝাউতলা, কুমিল্লা।
(২) শাহেবুর রহমান (৩৩) পিতা: জাহাঙ্গীর কবির ১০২৮/২ আজিজ ফয়জুন্নেসা টাওয়ার
(৪র্থ তলা) ঝাউতলা, কুমিল্লা।
(৩) এ.কে.এম ইকবাল কবির (৬৫) পিতা: মৃত আজিজুর রহমান ১০২৮/২ আজিজ
ফয়জুন্নেসা টাওয়ার (৪র্থ তলা) ঝাউতলা, কুমিল্লা।

তারপর এস.আই. আব্দুর রহিমের সহয়োগিতায় গত ৩১.১০.২০২০ ইং তারিখে উপরোক্ত তিন জন আমার বাবা এ.কে.এম হুমায়ুন কবির কে মারধর এবং মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন করে আটকে রেখে তার শরীরে বিষাক্ত ইনজেকশন পুশ করে পূর্ণতা মাদক আসক্ত নিরাময় কেন্দে হাউজিং স্ট্রেট হস্তান্তর করে। যা আমি স্বচক্ষে দেখতে পাই ৩১.১০.২০২০ ইং ।
আমার বাবা এ কে এম হুমায়ুন কবির আমাকে দেখে আতœচিৎকার করতে থাকে এবং বলতে থাকে আমার সকল স্থাবর অস্থাবর সম্পওি আতœসাৎ করার জন্য উপরোক্ত তিনজন নির্মমভাবে নির্যাতন করে, অন্যায়ভাবে আমাকে পূর্নতা মাদক নিরাময় কেন্দ্রে দিয়ে গেছে। আমার বাবা আমাকে দেখে চিৎকার করে বলতে থাকে , যে কোন মূল্যে তুমি আমাকে এখান থেকে ছাড়িয়ে নাও না হয় তারা আমাকে হত্যা করে ফেলবে ।
এই অবস্থার প্রেক্ষিতে
 কুমিল্লার বিজ্ঞ জেলা ম্যজিস্ট্রেট , আবুল ফজল মীর
 কুমিল্লা পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম
 কুমিল্লা র‌্যাব ১১ কোম্পানী কমান্ডার মেজর তালুকদার নাজমুস সাকিব
 কুমিল্লা কোতয়ালীর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনোয়ারুল হক ।
আপনাদের মাধ্যমে প্রশাসনিক ও আইনি সহযোগিতা কামনা করি এবং দ্রুত আমার বাবাকে উদ্ধার করতে না পারলে তাকে হত্যা করে ফেলবে যার জন্য আমি আজ সংবাদ সম্মেলন করতে বাধ্য হলাম।

আমার বাবা একজন সাবেক সরকারী কর্মকর্তা। আমার ভাই , চাচা, চাচাতো ভাই সহ আরো অনেকে আমার বাবার সম্পত্তির লোভে গত ২০০৮ সাল থেকে বিভিন্ন হামলা মামলা সহ অমানবিক নির্যাতন করে আসছে । তাই কুমিল্লার সাংবাদিকদের মাধ্যমে কুমিল্লা প্রশাসনের কাছে আইনি সহযোগিতা কামনা করছি।

সংবাদ প্রকাশঃ  ০৫১১২০২০ইং (সংবাদটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে দয়া করে ফেসবুকে লাইক বা শেয়ার করুন) (If you think the news is important, please share it on Facebook or the like সিটিভি নিউজ@,CTVNEWS24   এখানে ক্লিক করে সিটিভি নিউজের সকল সংবাদ পেতে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকুনসিটিভি নিউজ।। See More =আরো বিস্তারিত জানতে লিংকে ক্লিক করুন=   

(সংবাদটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে দয়া করে ফেসবুকে লাইক বা শেয়ার করুন)
(If you think the news is important, please like or share it on Facebook)
আরো পড়ুনঃ