নাঙ্গলকোটে গৃহবধূকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ

সিটিভি নিউজ।। মজিবুর রহমান মোল্লা রিপোর্টার, নাঙ্গলকোট=============
নাঙ্গলকোটে কুলসুম প্রকাশ মনিকা আক্তার (১৭) নামক একগৃহবধুকে শাশুড়ী ও খালাতো ননদ কর্তৃক হত্যা করে হাসপাতালে লাশ রেখে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলার জোড্ডা পূর্ব ইউনিয়নের বাইয়ারা পূর্ব পাড়া মিয়াজী বাড়ীর প্রবাসী আবু তাহেরের বাড়ীতে। নিহত মনিকা নাঙ্গলকোট পৌরসভার আতাকরা গ্রামের মাহবুবুল হক মজুমদারের কন্যা।
নিহতের পিতা মাহবুবুল হক মজুমদার বলেন, তার মেয়েকে নয় মাস আগে পারিবারিক ভাবে উপজেলার বাইয়ারা গ্রামের সালাউদ্দিন ওরফে রিদয়ের সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের সময় যৌতুক হিসেবে অনেক টাকার আসবাবপত্র দেওয়া হয়। কিন্তু বিয়ের পর থেকে তার শাশুড়ী মায়া বেগম আমার মেয়েকে প্রতিনিয়ত নির্যাতন করে আসছে। বুধবার সন্ধ্যায় শ্বাশুড়ি মায়া বেগম ও তার বোন জি নারগিস আমার মেয়েকে হত্যা করে লাশ হাসপাতালে রেখে পালিয়ে যায়। আমি আমার মেয়ে হত্যার সুষ্ঠু বিচার দাবী করছি।
হাসপাতাল সুত্রে জানা যায়, সন্ধ্যা ৬ টার আগে মনিকার স্বামী সালাউদ্দিন ওরফে রিদয়সহ তিন যুবক মনিকাকে নাঙ্গলকোট উপজেলা ৫০ শয্যা সরকারি হাসপাতালে আনলে দায়িত্বরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালের দায়িত্বরত চিকিৎসক মনিরুজ্জামান রানা বলেন, মনিকা নামে এক গৃহবধূকে হাসপাতালে আনার আগে তার মৃত্যু হয়। প্রাথমিক ভাবে জানা গেছে তার গলায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এ রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত লাশ সরকারি হাসপাতালে রাখা হয়েছে।
নাঙ্গলকোট থানার ওসি একে ফজলুল হক বলেন, নিহত গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হবে । নিহতের স্বামী সালাউদ্দিন ওরফে রিদয়কে তার শ্বশুর বাড়ির লোকজন হাসপাতালে ব্যাপক মারধর করে। পরে তাকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা করা হলে তদন্তপুর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সংবাদ প্রকাশঃ ২২-১০-২০২৫ ইং সিটিভি নিউজ এর (সংবাদটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে দয়া করে ফেসবুকে লাইক বা শেয়ার করুন) (If you think the news is important, please share it on Facebook or the like> See More =আরো বিস্তারিত জানতে কমেন্টসে লিংকে ছবিতে ক্লিক করুন= ==আরো =বিস্তারিত জানতে কমেন্টসে নিউজ লিংকে ক্লিক করুন=

(সংবাদটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে দয়া করে ফেসবুকে লাইক বা শেয়ার করুন) (If you think the news is important, please share it on Facebook or the like)
আরো পড়ুন