সিটিভি নিউজ।। মোঃ অপু খান চৌধুরী।। সংবাদদাতা জানান ===
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও গো-খাদ্যের চরম সংকট দেখা দিয়েছে। গোমতী ও সালদা নদীর বাদ ভেঙ্গে বন্যায় প্লাবিত হয়ে ডুবে গেছে গো-চারণ ভূমি। দেখা দিয়েছে কাঁচা ঘাসের অভাব। গো-চারণ ভূমি ও ফসলী জমি, রাস্তা ঘাট পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় কাঁচা ঘাস পঁচে গেছে।
ফলে গবাদিপশুর খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে কৃষকের গচ্ছিত খড়। এতে এলাকার প্রায় পাঁচ হাজার গবাদিপশুর খাদ্যাভাব তীব্র আকার ধারণ করেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ছোট বড় প্রায় শতাধিক গো-খামার। চরম বিপাকে পড়েছেন বন্যাকবলিত খামারিরা।
মঙ্গলবার উপজেলার চান্দলা, বড়ধুশিয়া, ধান্যদৌল, নাইঘর, নাগাইশ, কালামুড়িয়াসহ বেশ কয়েকটি গ্রাম ঘুরে এই পরিস্থিতি দেখা যায়।
উপজেলার ধান্যদৌল গ্রামের আশিকুর রহমান জানান, ১০ টি গরু ও ২ টি মহিষের খাবার নিয়ে বিপাকে পড়েছি। বন্যায় তৃণভূমি পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় কাঁচা ঘাস পাওয়া যায় না। কাঁচা ঘাস না পাওয়ায় খাল-বিল, ডোবা-নালা থেকে কচুরিপানা কেটে গবাদি পশুকে খাওয়াতে বাধ্য হচ্ছি।
চান্দলা এলাকার গরু খামারী মানিক মিয়া জানান, এ মৌসুমে আউশ ধান বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে যাওয়ায় গরুর খাদ্য খড় নিয়ে আরও সংকটে পরতে হবে। এছাড়া বাজারে খইল-ভুষির দাম অধিক। ফলে গরুর দুধ ও মাংস উৎপাদনে খরচ অনেক বেশি পরবে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণপাড়া প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার মোঃ ইজমাল হাসান জানান, ক্ষতিগ্রস্ত গরু খামারীদের আমরা তালিকা করছি। তালিকা অনুযায়ী উপজেলা পিআইও অফিসের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের গো-খাদ্য সহায়তা ও প্রণোদনা দেওয়ার চিন্তাভাবনা আছে।সংবাদ প্রকাশঃ =১০-৯-২০২৪ ইং সিটিভি নিউজ এর (সংবাদটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে দয়া করে ফেসবুকে লাইক বা শেয়ার করুন) (If you think the news is important, please share it on Facebook or the like> See More =আরো বিস্তারিত জানতে কমেন্টসে লিংকে ছবিতে ক্লিক করুন= =আরো বিস্তারিত জানতে কমেন্টসে লিংকে ক্লিক করুন=