সিটিভি নিউজ।। মোঃ অপু খান চৌধুরী।।সংবাদদাতা জানান =====
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় বন্যায় ফসলী জমি ও অনেক ঘর-বাড়িতে উঠেছে পানি। ভেসে গেছে অনেক পুকুর। গোমতী ও সালদা নদীর বাদ ভাঙ্গায় পানির স্রোতে পুকুর থেকে এসব মাছ বেড়িয়ে গেছে খাল-বিল ও লোকালয়ে। উপজেলার খাল-বিল নদী-নালায় বেড়েছে মাছের অবাদ বিচরণ। আর তাই তো জেলেদের সঙ্গে শখের বশে শিশু-কিশোর ও সাধারণ মানুষ জাল ও বড়শি দিয়ে মাছ ধরার উৎসবে মেতেছে।
উপজেলার অনেক জায়গায় দেখা যায় খালে কিংবা ধান ডুবে যাওয়া ক্ষেতে খেয়াজাল ও ঠেলাজাল দিয়ে মাছ ধরতে। চান্দলা টানাব্রীজ, বড়ধুশিয়া-শশীদল রাস্তার পাশে, গোলাবাড়িয়া ও ধান্যদৌল-নাগাইশ খালে খেয়াজাল ও ভেসা জাল দিয়ে মাছ ধরছে উৎসুক জনতা ও মাছ ব্যবসায়ীরা। এছাড়া বড়শি দিয়ে শিশু-কিশোর ও মহিলারা মাছ ধরছে খাল-বিল ও ডোবায়। তবে জেলেদের চেয়ে মাছ ধরতে সাধারণ মানুষই বেশি মেতেছে।
ধান্যদৌল গ্রামের মাছ ব্যবসায়ী জসিম জানান, বন্যার শুরুতে হাফ কেজি থেকে শুরু করে ৪ থেকে ৫ কেজি পর্যন্ত রুই, কাতল, মৃগেল পাঙ্গাস, তেলাপিয়া মাছ ধরা পড়ছে জালে। তখন অনেক মাছ ধরে বিক্রী করেছি। কিন্তু দামে সস্তা ছিল। এখন মাছ যা পাই দামে অনেক ভাল বিক্রী করতে পারি।
সাধারণ মানুষ ও জেলেদের মাছ শিকারে আনন্দের হলেও মাছের খামারিদের জন্য তা কষ্টের।
আকস্মিক বন্যার ফলে বিভিন্ন এলাকার মাছ ব্যবসায়ীদের পুকুর ভেসে গেছে।
উপজেলার সাহেবাবাদ ইউনিয়নের টাকুই গ্রামের এয়ার খান মেম্বার নামের এক মাছ চাষী (খামারি) জানান, বন্যার পানিতে ২০ টি পুকুরের মাছ বের হয়ে গেছে। এতে প্রায় ২ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে। আমাদের এ অঞ্চলের মাছ চাষিদের সবার একই অবস্থা। সংবাদ প্রকাশঃ =০৭-৯-২০২৪ ইং সিটিভি নিউজ এর (সংবাদটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে দয়া করে ফেসবুকে লাইক বা শেয়ার করুন) (If you think the news is important, please share it on Facebook or the like> See More =আরো বিস্তারিত জানতে কমেন্টসে লিংকে ছবিতে ক্লিক করুন= =আরো বিস্তারিত জানতে কমেন্টসে লিংকে ক্লিক করুন=