কক্সবাজার  সমুদ্র সৈকত  করোনার  নিয়ম  মানা হচ্ছে না

সিটিভি নিউজের ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন

সিটিভি নিউজ।।  এম আলম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি ঃঃ     করোনাভাইরাস মহামারির কারণে দীর্ঘ ৯ মাসেরও বেশি সময় ধরে পর্যটকশূন্য ছিল কক্সবাজারের পর্যটন কেন্দ্রগুলো। চলতি বছরের ১৮ মার্চ থেকে বন্ধ হওয়ার প্রায় ৫ মাস পর পরীক্ষামূলকভাবে খুলে দেয়া হয় গত ১৭ আগস্ট। স্বাস্থ্যবিধি মানার শর্তে সীমিত আকারে পর্যটনকেন্দ্রগুলো এখন টইটম্বুর। কিন্তু সরকারের সেই নির্দেশনা সেখানে পুরোপুরি উপেক্ষিত।
সাপ্তাহিক ছুটির দিন এবং অন্যান্য ছুটি থাকায় ব্যাপক পর্যটক সমাগম হয়েছে বালিয়াড়ির সৈকতে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকেই সৈকত তীরের হোটেল-মোটেল-কটেজ ও গেস্ট হাউজগুলোর সিট বুকিং শেষ হয়ে গেছে। শুক্রবার ভোর থেকেই সৈকতে ভীড় জমিয়েছেন অসংখ্য পর্যটক।
তাদের সিংহভাগই স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না বলে অভিযোগের সুরে জানিয়েছেন সৈকতে দায়িত্বরত লাইফগার্ডকর্মীরা।
তবে, পর্যটকদের সেবা দিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন পর্যটন সংশ্লিষ্টরা। আর নিরাপত্তা নিশ্চিতে সার্বক্ষণিক কাজ করছে ট্যুরিস্ট ও জেলা পুলিশ এবং জেলা প্রশাসন।
পর্যটন সংশ্লিষ্টরা জানান, ১৭ আগস্ট থেকে প্রতিদিনই ভ্রমণ পিপাসুরা কক্সবাজার আসছেন। সরকারি ছুটির দিন ও বিভিন্ন দিবস উপলক্ষে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বুকিংও হয়েছে হোটেল-মোটেলগুলোতে। শুক্র-শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলো উপলক্ষে দেয়া হচ্ছে আগাম বুকিং।
আজও (১৩ নভেম্বর) ব্যতিক্রম ঘটেনি। গতকাল (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যা থেকে যেন হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন পর্যটকরা।
সমুদ্র সৈকতের পাশাপাশি দরিয়ানগর, হিমছড়ি ঝর্ণা, ইনানীর পাথুরে সৈকত, রামু বৌদ্ধ বিহার, মহেশখালী আদিনাথ মন্দিরসহ বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে ঢুঁ মারছেন।
কক্সবাজার হোটেল-গেস্ট হাউস মালিক সমিতির তথ্যানুযায়ী, কক্সবাজারের প্রায় সাড়ে ৪ শতাধিক হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও কটেজে রয়েছে। সাপ্তাহিক ছুটি উপলক্ষে প্রায় লাখখানেক পর্যটক কক্সবাজারে অবস্থান করছেন। শতভাগ বুকিংয়ে জমজমাট ব্যবসা করছে তারকা হোটেলগুলো। সংবাদ প্রকাশঃ  ১৪১১২০২০ইং (সংবাদটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে দয়া করে ফেসবুকে লাইক বা শেয়ার করুন) (If you think the news is important, please share it on Facebook or the like সিটিভি নিউজ@,CTVNEWS24   এখানে ক্লিক করে সিটিভি নিউজের সকল সংবাদ পেতে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকুনসিটিভি নিউজ।। See More =আরো বিস্তারিত জানতে লিংকে ক্লিক করুন=   

Print Friendly, PDF & Email