সিটিভি নিউজ।। মো:নজরুল ইসলাম,ঝালকাঠি:: ঝালকাঠির রাজাপুরে মাকে জিম্মি করে এক কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনার মূল অভিযুক্ত মো. আলী হোসেন মোল্লাকে (২৭) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (১৬ নভেম্বর) তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে আলী হোসেনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এর আগে ভুক্তভোগীর মা দুইজনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন।
গ্রেপ্তার আলী হোসেন উপজেলার ছোট কৈবর্তখালী গ্রামের মৃত আনিচ মোল্লার ছেলে। অপর আসামি আসামি মো. ফুহাত মীর (২২) পলাতক রয়েছেন। তিনি একই গ্রামের মো. শাহ আলম মীরার ছেলে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভুক্তভোগী কিশোরীকে স্কুল যাওয়া আসার সময় আলী হোসেন কুপ্রস্তাব দিতেন। আর এ কাজে সহযোগীতা করতেন ফুহাত মীরা। গত ২৮ অক্টোবর দিবাগত রাত ২টার দিকে আলী হোসেন ও ফুহাত ভুক্তভোগীর বসতবাড়ির জানালার কাঠের সিদ ভেঙে কিশোরীর ঘরে প্রবেশ করেন। তারা ধাড়ালো চাকুর ভয় দেখিয়ে কিশোরীর মায়ের হাত-পা বেধে ফেলে। পরে আলী হোসেন ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করেন। পরে আসামিরা ঘটনা প্রকাশ না করতে ভুক্তভোগীর পরিবারকে হুমকি দিয়ে চলে যান। সকালে ভুক্তভোগী পরিবারটি কাউকে কিছু না বলে আলী হোসেন ও ফুহাতের ভয়ে এলাকা থেকে পালিয়ে যান।
পরে পুলিশের সহায়তায় ভুক্তভোগী পরিবার এলাকায় এসে গতকাল মঙ্গলবার রাতে আলী হোসেন ও তার সহযোগী ফুহাতকে আসামি করে মামলা করেন। ওই মামলার প্রধান আসামি আলী হোসেনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে।
রাজাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পুলক চন্দ্র রায় জানান, মামলার পরপরই প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অপর আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। তিনি আরো জানান, জবানবন্দী রেকর্ড করতে ভুক্তভোগীকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।সংবাদ প্রকাশঃ ১৬-১১-২০২২ইং সিটিভি নিউজ এর (সংবাদটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে দয়া করে ফেসবুকে লাইক বা শেয়ার করুন) (If you think the news is important, please share it on Facebook or the like See More =আরো বিস্তারিত জানতে ছবিতে ক্লিক করুন=
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে আলী হোসেনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এর আগে ভুক্তভোগীর মা দুইজনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন।
গ্রেপ্তার আলী হোসেন উপজেলার ছোট কৈবর্তখালী গ্রামের মৃত আনিচ মোল্লার ছেলে। অপর আসামি আসামি মো. ফুহাত মীর (২২) পলাতক রয়েছেন। তিনি একই গ্রামের মো. শাহ আলম মীরার ছেলে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভুক্তভোগী কিশোরীকে স্কুল যাওয়া আসার সময় আলী হোসেন কুপ্রস্তাব দিতেন। আর এ কাজে সহযোগীতা করতেন ফুহাত মীরা। গত ২৮ অক্টোবর দিবাগত রাত ২টার দিকে আলী হোসেন ও ফুহাত ভুক্তভোগীর বসতবাড়ির জানালার কাঠের সিদ ভেঙে কিশোরীর ঘরে প্রবেশ করেন। তারা ধাড়ালো চাকুর ভয় দেখিয়ে কিশোরীর মায়ের হাত-পা বেধে ফেলে। পরে আলী হোসেন ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করেন। পরে আসামিরা ঘটনা প্রকাশ না করতে ভুক্তভোগীর পরিবারকে হুমকি দিয়ে চলে যান। সকালে ভুক্তভোগী পরিবারটি কাউকে কিছু না বলে আলী হোসেন ও ফুহাতের ভয়ে এলাকা থেকে পালিয়ে যান।
পরে পুলিশের সহায়তায় ভুক্তভোগী পরিবার এলাকায় এসে গতকাল মঙ্গলবার রাতে আলী হোসেন ও তার সহযোগী ফুহাতকে আসামি করে মামলা করেন। ওই মামলার প্রধান আসামি আলী হোসেনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে।
রাজাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পুলক চন্দ্র রায় জানান, মামলার পরপরই প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অপর আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। তিনি আরো জানান, জবানবন্দী রেকর্ড করতে ভুক্তভোগীকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।সংবাদ প্রকাশঃ ১৬-১১-২০২২ইং সিটিভি নিউজ এর (সংবাদটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে দয়া করে ফেসবুকে লাইক বা শেয়ার করুন) (If you think the news is important, please share it on Facebook or the like See More =আরো বিস্তারিত জানতে ছবিতে ক্লিক করুন=
(সংবাদটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে দয়া করে ফেসবুকে লাইক বা শেয়ার করুন)
(If you think the news is important, please like or share it on Facebook)
(If you think the news is important, please like or share it on Facebook)