ফকির বাজার স্কুল এন্ড কলেজ  শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে ১১তম  স্থান অর্জন

সিটিভি নিউজ।।   ফকির বাজার স্কুল এন্ড কলেজ  মাধ্যমিক পর্যায়ে  শতভাগ পাশ, ২৫ টি জিপিএ ৫, পীরযাত্রাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮ জিপিএ সহ পাসের হার ৯৮.৯৬।কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে বুড়িচং উপজেলার ফকির বাজার স্কুল এন্ড কলেজ থেকে এবার ১৪৬ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে ২৫ টি জিপিএ ৫ সহ শত ভাগ পাস করেছে। উপজেলা পর্যায়ে ফলাফলে এ বিদ্যালয় ২য় স্থান অর্জন করে এবং কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে ১১ তম স্থান অর্জন করেছে। এ সাফল্য অর্জন করায় বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোঃ আবু জাহের মোঃ শামসেদ এবং শিক্ষানুরাগী মোঃ আমজাদ হোসেন  সকল শিক্ষক শিক্ষার্থীদের কে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এ ধরনের ফলাফল যেন আগামীতে বজায় থাকে  এবং বৃদ্ধি পায় সে সকলকে শিক্ষার্থীদের প্রতি  সতর্ক নজর রেখে মান  সম্মত ভাবে লেখা পড়ার কার্যক্রম চালানোর আহবান জানান।
অপরদিকে উপজেলার ঐতিহ্য বাহি পীরযাত্রাপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় ৮৮ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে ৮ টি জিপিএ ৫ সহ ৮৭ জন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে। এতে ফলাফলের দিক দিয়ে শতকরা  পাসের হার ৯৮.৯৬। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৩৯ জন, এ মাইনাস পেয়েছে ২৫ জন এবং বি গ্রেড পেয়েছে ১৫ জন শিক্ষার্থী। এফলাফলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আজহারুল ইসলাম ভূইয়া  বলেন স্কুল কমিটির সভাপতি ও অভিভাবক সদস্য, শিক্ষক গন সতর্ক নজর দারী রেখেছেন। যার ফলে লেখা পড়ার মান আমরা দিন দিন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি আরও ভালো ভাবে বৃদ্ধি করে মান সম্মত এবং সন্তোষ জনজ করতে। আমাদের শিক্ষার মান ও পরিবেশ সুন্দর তাই সামনের দিকে আমরা আরও ভালো করব।

ফকির বাজার স্কুল এন্ড কলেজ  ১৪৬ জন পরীক্ষার্থীদের মধ্যে  ২৫টি জিপিএ ৫  সহ শতভাগ  উত্তীর্ণ হয়েছে। বাকী শিক্ষার্থীরা এ গ্রেডে,, এ মাইনাসে পাস করেছে। ঐতিহ্যবাহী কুমিল্লা জেলা বুড়িচং উপজেলার ফকিরবাজার স্কুল এন্ড কলেজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি সুন্দর এবং মনোরম ছায়া ঘেরা পরিবেশে  পরিচালিত।
বিদ্যালয়ের সভাপতি আবু জাহের মোঃ শামসেদ বলেন এধরণের ফলাফলে উপজেলা পর্যায়ে ফকির বাজার স্কুল এন্ড কলেজ ২য় স্থান অর্জন করে এবং কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে ১১ তম স্থান অর্জন করায় সকল অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই। বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান বৃদ্ধি লক্ষ্যে শিক্ষক শিক্ষার্থী ম্যানিজিং কমিটির সমন্বয়ে কাজ করা হবে।
শিক্ষানুরাগী মোঃ আমজাদ হোসেন বলেন ঐতিহ্য বাহি এই শিক্ষাঙ্গন কে আমরা আরও ভালো করতে সকলে  মিলে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিব।
বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ দেলোয়ার হোসেন বলেন আমাদের শিক্ষার্থীরা নিয়মিত হোমওয়ার্ক করতো, শিক্ষক ও অভিভাবকদের সাজেশন অনুযায়ী লেখাপড়া করত যার ফলে তারা এধরণের রেজাল্ট করেছে। আমাদের বিদ্যালয়ের ফলাফল সামনে উত্তর উত্তর বৃদ্ধি পাবে।   সংবাদ প্রকাশঃ  ০৫-১১-২০২২ইং সিটিভি নিউজ এর  (সংবাদটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে দয়া করে ফেসবুকে লাইক বা শেয়ার করুন) (If you think the news is important, please share it on Facebook or the like  See More =আরো বিস্তারিত জানতে ছবিতে ক্লিক করুন=  

(সংবাদটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে দয়া করে ফেসবুকে লাইক বা শেয়ার করুন)
(If you think the news is important, please like or share it on Facebook)
আরো পড়ুনঃ