সিটিভি নিউজ, এম আর কামাল, নারায়ণগঞ্জ থেকে জানান : ‘থাকার জায়গা নেই। করোনায় একেবারে শেষ। ঘর ভাড়া করে থাকতাম। এখন গ্রামের বাড়িতে টাকা পাঠিয়ে আর ঘরভাড়া দেওয়ার মতো অবস্থা নেই। তাই ভাড়ার ঘর ছেড়ে দিয়েছি। ’
‘দিনে ফেরি করে পান-সিগারেট বিক্রি করি, রাতে এই মসজিদের বাইরে এসে ঘুমাই। বাঁচতে তো হবে, তাই ঘুমাই। জায়গা নেই, তাই ফুটপাতই আমার বিছানা। ’
বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) সকালে নারায়ণগঞ্জ সিটির প্রাণকেন্দ্র চাষাড়া বালুর মাঠ নূর মসজিদের সামনে কথাগুলো বলছিলেন আহমেদ বাবুল। তার বাড়ি ময়মনসিংহ।
নূর মসজিদের সামনেই ঘুমাচ্ছিলেন বাবুল। তার পাশে আরও কয়েকজন ঘুমাচ্ছিলেন। তাদের সঙ্গে আর কথা হয়নি এই প্রতিবেদকের।
বাবুল বলেন, ‘কথা বলে আর কী হবে। যতক্ষণ ঘুমাতে পারব, ততক্ষণই শান্তি। কিছুক্ষণ পরই মানুষ বেড়ে যাবে, গাড়ি বাড়বে। শব্দে আর ঘুম হবে না। ’
শীতে এভাবে ফুটপাতে ঘুমাতে অসুবিধে হয় না- জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ সমস্যা হলেই বা কী করার আছে?। জীবন তো আর থেমে থাকবে না। সন্তান, স্ত্রী ও বাবা-মা আছে গ্রামে। তাদের পেট তো চালিয়ে রাখতে হবে।
সংবাদ প্রকাশঃ ২২–১২–২০২২ইং সিটিভি নিউজ এর (সংবাদটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে দয়া করে ফেসবুকে লাইক বা শেয়ার করুন) (If you think the news is important, please share it on Facebook or the like See More =আরো বিস্তারিত জানতে ছবিতে ক্লিক করুন=
(If you think the news is important, please like or share it on Facebook)