সিটিভি নিউজ।। মোঃ তরিকুল ইসলাম তরুন।। সংবাদদাতা জানান == টানত হাপর, পুড়ত কয়লা, জ্বলত লোহা। হাতুড়ির বারিতে বারিতে তৈরী হতো। দৈনন্দিন জীবনে কাজের উপযুক্ত দ্রব্য সামগ্রী ছুরি, হাসুয়া, কাছি, দা, বটি, চাপাতিসহ ধারালো সব যন্ত্র সদরের বাজারগুলোতে কামারশালাগুলো এখন মুসলমানদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় উৎসব কুরবানীর ঈদকে সামনে রেখে হাতুড়ি আর লোহার টুং টাং শব্দে মুখরিত ছিলো। কিন্তু করোনা মহামারী কারণে সেই শব্দগুলো এখন আর শুনা যায় না। সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত বিরামহীনভাবে জ্বলত কামার দোকানের চুলার আগুন। লোকজনের ভিড় নেই দোকানে। অন্য কুরবানির ঈদে যেমন শ্রমিক বেশি লাগত এই ঈদে তেমন শ্রমিক লাগছে না। এজন্য প্রায় বেশির ভাগ শ্রমিকরা অবসর সময় পার করছেন। দাম ও শ্রমিকের দাম বেড়ে যায়। কুরবানির ঈদ উপলক্ষে আমাদের বেচা কেনা দ্বিগুণ থাকলে এবার করোনা ভাইরাসে কারণে কোন কাজ নাই । ঈদের দু’দিন আগে বেচাকেনা হতে পারে,বলে অনেক কামারের আশা।সহরের চকবাজার,রাজাগঞ্জ, সদরের কালিরাজার ঘুরে এসব তথ্য জানা যায়।
সংবাদ প্রকাশঃ ২৫–৭–২০২০ইং । (সংবাদটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে দয়া করে ফেসবুকে লাইক বা শেয়ার করুন) (If you think the news is important, please share it on Facebook or the like সিটিভি নিউজ@,CTVNEWS24 এখানে ক্লিক করে সিটিভি নিউজের সকল সংবাদ পেতে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকুন। সিটিভি নিউজ।। See More =আরো বিস্তারিত জানতে লিংকে ক্লিক করুন=